খেলবেন না, কিন্তু ডার্বিতে মাঠে আসুন। মোহন–‌জনতা কতটা ভালবাসে, যাওয়ার আগে দেখে যাবেন না!‌ ডার্বির আগে সোনি নর্ডিকে খোলা চিঠি। লিখলেন সোহম সেন।

শেষবেলায় যে পরিণতিটা আপনার সঙ্গে হয়েছে, এটাই আপনার প্রাপ্য ছিল। তবে চাকরি ছাড়ার যে সাহসটা দেখিয়েছেন, তার জন্য একটা কুর্নিশ অবশ্যই প্রাপ্য। লিখেছেন প্রসূন মিত্র।।

এই দেশে তাঁর পঞ্চাশ বছর হয়ে গেল। তবু শুনতে হয় বিদেশিনী!‌ চাইলেই দেশের প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি হতে পারতেন। হেলায় ফিরিয়ে দিয়েছেন। এই আত্মত্যাগকে আমরা কজন মনে রেখেছি?‌ সোনিয়া গান্ধীর জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে বিশেষ লেখা। লিখেছেন স্বরূপ গোস্বামী।।

মাত্র তিনদিনের সফর। পাহাড়ের বাঁকে অজানা মেঘের মিছিল। একইসঙ্গে চিঠি ও দিনলিপি। নানা মুহূর্ত, নানা অনুভূতি। সেই কোলাজ। বেঙ্গল টাইমসের বিশেষ প্রতিবেদন।।

কাল একুশে জুলাই। এই একুশে জুলাই কাণ্ড নিয়ে একটি কমিশন হয়েছিল। আড়াই বছর আগে এই কমিশন ঠিক কী বলেছিল?‌ তাই নিয়ে আড়াই বছর আগে বেঙ্গল টাইমসে একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। শিরোনাম:‌ শুনুন ধর্মাবতার। পুরনো সেই লেখা ফের পড়ে দেখতে পারেন।

তিনি সোনি নর্ডির মা। তিনি মোহনবাগানেরও মা। সেই মাকে খোলা চিঠি— সোনির মা সমীপেষু। মন ছুঁয়ে যাওয়া এই লেখাটি অবশ্যই পড়ুন।

বাবা প্রাণ দিয়েছেন কার্গিলের যুদ্ধক্ষেত্রে। মেয়ে গুরমেহেরও লড়ে যাচ্ছে নিজের ময়দানে। লড়াকু সেই মেয়েটির পাশে না দাঁড়িয়ে উল্টে তাঁকে কটাক্ষ করলেন বীরেন্দ্র শেহবাগ!‌ তাঁকে খোলা চিঠি। লিখলেন শতরূপ ঘোষ।।

কত সহজেই আমরা অমর্ত্য সেনের অবদান নিয়ে প্রশ্ন তুলি। ভুলে যাই, তাঁর যোগ্যতা বুঝব, এমন শিক্ষা–‌দীক্ষাই আমাদের নেই। এই দুর্ভাগা দেশে এভাবেই অসম্মানিত হতে হয় এমন বিশ্ববরেণ্যদের। অমর্ত্য সেনকে খোলা চিঠি। লিখেছেন সত্রাজিৎ চ্যাটার্জি।।