একটা দুশ্চিন্তাকে সঙ্গে নিয়েই গিয়েছিলাম পাহাড়ে। পৌঁছনোর পরেও সেই দুশ্চিন্তাই যেন তাড়া করছিল। সকালের ঝলমলে কাঞ্চনজঙ্ঘাই যেন সবকিছু বদলে দিল। ভরা বর্ষায় সে এমনভাবে দেখা দেবে, ভাবনারও অতীত ছিল। ওই হেম স্টেতে বসেই কিনা হয়ে গেল বহুজাতিক কোম্পানির দু’‌খানা ইন্টারভিউ।…

বাংলার দিকপাল সাংসদরা যখন কথা বলতেন, গোটা সংসদ তখন যেন মুগ্ধ শ্রোতা। অতীত দিনের সেইসব দিকপাল সাংসদদের নিয়ে বিশেষ সিরিজ। এবারের শ্রদ্ধার্ঘ্য গুরুদাস দাশগুপ্তকে। তাঁকে নিয়ে লিখেছেন ড. অরিন্দম অধিকারী।

একেকটা কেন্দ্রে মুখ্যমন্ত্রীর চারটে–‌পাঁচটা করে সভা। কিন্তু লোক কোথায়?‌ আশি ভাগ তো আশা কর্মী, অঙ্গনওয়াড়ি, সিভিক ভলান্টিয়ারে ভর্তি। সাধারণ মানুষ বা তৃণমূল কর্মীরা কোথায়?‌ লোক জড়ো করতে ভরসা সেই পুলিশ। এই অশনি সঙ্কেতটা নেত্রী বুঝতেও পারছেন না!‌ লিখেছেন ধীমান সাহা।…

ভোটের বাজনা বেজে গেছে আগেই। একদিকে তীব্র দাবদাহ। অন্যদিকে, প্রচারও চলছে বেশ জোরকদমে। মিটিং, মিছিল, রোড শো চলছে নিজের নিয়মেই। এবারও ভোট শুরু উত্তরবঙ্গ থেকে। কী ভাবছেন ভোটকর্মীরা?‌ কতখানি আশঙ্কায় আছেন?‌ আগে ভোটের ডিউটির অভিজ্ঞতাই বা কেমন?‌

এই তারকারা কি সত্যিই জনতার সমস্যা বোঝেন?‌ তাঁরা কি সত্যিই সারা বছর তাঁদের পাশে থাকতে পারেন?‌ তাঁরা কি সত্যিই এলাকার ততখানি উন্নয়ন করতে পারেন!‌ কেউ কেউ বিষয়টা আয়ত্ব করে নেন ঠিকই, কিন্তু অধিকাংশক্ষেত্রে ফলাফলটা খুব একটা আশাপ্রদ নয়। তাঁরা মাঝে…

কিছুদূর যাওয়ার পরই রাস্তার পাশে একটা ছবির মতো সুন্দর বাড়ি চোখে পড়ল। সামনে অজস্র ফুলে ঘেরা লন। সেখানে বসে এক বিদেশিনী আলতো রোদ গায়ে মেখে একমনে বই পড়ছেন। দৃশ্যটা মনে গেঁথে যাওয়ার মতোই। জায়গাটা একঝলক দেখেই বেশ ভাল লেগে গেল।…

কাছাকাছি পায়ে হেঁটে গ্রাম ঘুরতে বেশ ভালো লাগল। সঙ্গে এবার বাপানও যোগ দিয়েছে। শান্ত, নিরিবিলি। মাঝে মাঝে ফেয়ারি টেলসের বাড়ির মতো রঙিন ছোট্ট ছোট্ট বাড়ি। শরতের মতো নীল আকাশ মাঝে মাঝে সাদা মেঘ ভেসে বেড়াচ্ছে। নানা রঙের প্রেয়ার ফ্ল্যাগ উড়ছে।…

চা-বাগানের জন্য বিখ্যাত ‘‌পেশক’‌ থেকে কিছুটা উপরে উঠলেই মেঘের হাতছানি। সবুজ মখমলের মতো বনানী যেন আহ্বান জানাচ্ছে। যেতে যেতে প্রথমে সুন্দরী গোরীগাঁও। গোটা গ্রামে কুড়ি, পঁচিশটি ঘর। এখান থেকে দেখা যায় কালিংপং অার সিকিমের বিস্তৃত অঞ্চল। পরিষ্কার অাকাশ থাকলে কাঞ্চনজঙ্ঘাও…