লোকসভার কোনও এমপিকেই টিকিট দেয়নি তৃণমূল। তবে রাজ্যসভার সদস্য মানস ভুঁইয়া ফের জিতে এসেছেন সবং থেকে। ফলে, রাজ্যসভায় একটি আসন ফাঁকা হচ্ছে। কে যাবেন। এখন থেকেই জল্পনা শুরু তৃণমূলে। জোরালো সম্ভাবনা যশবন্ত সিনহার।

বাংলার মূলস্রোত মিডিয়া সেই খাতেই বয়ে চলেছে। কেউ স্বেচ্ছায়। কেউ অসহায়ভাবে। মুখ্যমন্ত্রী বলবেন, আমি সেরা। বাকিদেরও তাই বলতে হবে। কীসের ভিত্তিতে সেরা, কে প্রশ্ন করল, কে খাতা দেখল, জিজ্ঞেস করা যাবে না। মুখ্যমন্ত্রী রেগে যাবেন, এমন কোনওকিছুই করা চলবে না।…

মনমোহন সিং কি কখনও এই ভাষায় বিরোধীদের আক্রমণ করেছেন?‌ মনে পড়ছে না। অন্যান্য প্রধানমন্ত্রীরাও সারাক্ষণ এভাবে নিজেদের ঢাক পিটিয়ে যেতেন বলে শুনিনি। বিরোধীদের এমন কদর্য আক্রমণ করতেন বলে শুনিনি। আসলে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী নিজের চেয়ারের উচ্চতা ও ওজনটাই ভুলে যান। তাই…

সাফল্য যেমন আছে, তেমনি ব্যর্থতাও আছে। কিন্তু বিহারের পরিচিতি অনেকটাই বদলে দিয়েছেন নীতীশ কুমার। অন্তত একটি ব্যাপারে তিনি বাকি মুখ্যমন্ত্রীদের অনেক পেছনে ফেলে দিয়েছেন। যদি হেরেও যান, অন্তত মদ নিষিদ্ধ করার সাহসী সিদ্ধান্তের জন্য তাঁকে কুর্নিশ জানাতেই হবে। লিখেছেন অজয়…

রাম মন্দির মামলার যিনি রায় দিয়েছিলেন, অবসরের একমাসের মধ্যেই তাঁকে রাজ্যসভার সাংসদ করা হয়েছিল। এই বিচারপতির কী পুনর্বাসন হয়, দেখার অপেক্ষায় রইলাম।

সোনিয়া গান্ধী শুরুতেই বলেছিলেন, ‘‌রাষ্ট্রপতি হিসেবে আপনার চেয়ে যোগ্য এইমুহূর্তে কেউ নেই। কিন্তু আপনি আমাকে বলে দিন, সরকারে এবং দলে আপনি যে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন, আপনি চলে গেলে সেটা কে করবে?‌ আপনার বিকল্প আপনিই খুঁজে দিন। আমি আজকেই রাষ্ট্রপতি…

দেশপ্রেমের ধ্বজা ওড়ানো সবথেকে চিৎকার করা চ্যানেলটি সারাক্ষণ ব্যস্ত রইল রিয়া চক্রবর্তী আর তার ভাই শৌভিককে নিয়ে। এমন চিৎকার, এমন উত্তেজনা, যেন মন হচ্ছে দেশে যুদ্ধ লেগে গেল। রাত দশটা পর্যন্ত এইসব কীর্তনই চলল। একটি চ্যানেল তো সারাক্ষণ ভারত–‌চীন যুদ্ধের…

বিরোধীতার নামে কী কদর্য আক্রমণ চলছে চারদিকে। কেন্দ্র, রাজ্য সব জায়গায় যেন একই সংস্কৃতি। বিরোধী আর শাসক যেন পাল্লা দিয়ে কুরুচিকর কথা বলে যাচ্ছে। সেই আবহে মূর্তিমান এক ব্যতিক্রম হলেন প্রণববাবু। শাসকের ভূমিকায় যেমন দেখা গেছে, তেমনি বিরোধীর ভূমিকাতেও কেটেছে…