খুব শখ করেই পাসপোর্ট করিয়েছিলাম। যদি কোনওদিন কাজে লাগে! কালাপানি পেরোব এমন আশা করিনি। কিন্তু প্রতিবেশী দেশে তো যেতেই পারি। অন্ততপক্ষে বাংলাদেশ। না, সেখানেও যাওয়ার সৌভাগ্য এখনও অর্জন করিনি। তাই পাসপোর্ট যেমনকার তেমনই আছে। কোথাও কোনও ছাপ পড়েনি।কিছুদিন হল বিদেশ…

শীত এলেই বাঙালির মন উড়ু উড়ু। সেই আবেগকে সম্মান জানিয়েই এবার বেঙ্গল টাইমসের বিশেষ পাহাড় সংখ্যা। এবার শুধুই ভ্রমণ। তবে, চেনা কক্ষপথে নয়। পাহাড়ের কিছু অচেনা ঠিকানায়। শহুরে পর্যটন কেন্দ্রে নয়, মূলত পাহাড়ি গ্রামের দিকে। এই পাহাড় সংখ্যা পিডিএফে আপলোড…

এখন ট্যুর অপারেটরদের পাল্লায় পড়ে বাঙালি অনেক দূরে দূরে যেতে শিখেছে। কথায় কথায় কাশ্মীর, রাজস্থান, আন্দামান ছুটছে। কেউ কেউ তো ইউরোপ, আমেরিকা ট্যুর করে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু ঘরের কাছে এই প্রিয় জায়গাগুলো যেন মানচিত্রের বাইরেই থেকে যাচ্ছে। অথচ, কয়েক দশক আগেও…

মংপুতে তিনবার গিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। থাকতেন মৈত্রেয়ী দেবীর বাড়িতে। বাড়িতে না বলে কোয়ার্টারে বলাই ভাল। মৈত্রেয়ী দেবীর স্বামী চাকরি করতেন কুইনাইন ফ্যাক্টরিতে। তাঁর বাংলোতেই অতিথি হয়ে উঠতেন বিশ্বকবি। তখন জীবনের প্রান্তবেলা। ঘুরে বেড়ানোর তেমন সামর্থ্য নেই। পাহাড়ি সেই জনপদে বাঙালি…

চাইলে নির্জন স্টেশনে বসে থাকতে পারেন। চাইলে জঙ্গলের বুক-চেরা রাস্তা দিযে হেঁটে আসতে পারেন। আর নইলে কয়েক ঘণ্টার জন্য একটা গাড়ি ভাড়া নিয়ে আশপাশের এলাকা ও প্রকৃতি ঘুরে দেখতে পারেন। হয়ত গিয়ে দেখবেন অন্য কোনও পর্যটক নেই। হয়ত আপনারাই একমাত্র…

কখনও চিঠি লিখে, কখনও পায়ে হেঁটে গ্রাম ঘুরে, কখনও অলস রোদ গায়ে মেখে তিস্তার দিকে চেয়ে থেকে। এভাবেই দ্বিতীয় দিনটাও সুন্দর কেটে গেল। পরেরদিন ফেরার পালা। ফেরার দিন মানেই মন কেমন। তবে সরাসরি সমতল নয়, আরও একটা দিন, পাহাড়েরই অন্য…

ঘন শাল জঙ্গলের মাঝে পাথুরে লালমাটির পথ। সেই পথ ধরে প্রিয়জনের সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে গহীন অরণ্যে। এত কাছ থেকে, এত নিজের করে প্রকৃতিকে বোধহয় ডুয়ার্সেও পাওয়া যায় না। কয়েক বছর আগেও এই জায়গাটি মাওবাদীদের ডেরা হিসেবে…

একদিকে বয়ে চলেছে সুবর্ণরেখা। অন্যদিকে সারি সারি পাহাড়ের মিছিল। তারই মাঝে পেয়ে গেলাম আরণ্যকের সেই দোবরু পান্নাকে।

খোলা ছাদ, একেবারেই সাদামাটা একটা রেস্তোরাঁ। বলে না দিলে আলাদা করে বোঝার উপায়ও নেই। ম্যাল থেকে একটু নেমে গেলেই চোখে পড়বে রেস্তোরাঁটা। সেখানকার প্রিয় খাদ্য নাকি চিকেন সসেজ। যারা আসে, এটাই আগে খায়।

স্বরূপ গোস্বামী কমলালেবুর গ্রাম বলতেই সবার আগে ভেসে ওঠে সিটংয়ের নাম। ঘরে ঘরে থরে থরে কমলালেবুর গাছ। ইচ্ছেমতো পেড়ে নিলেই হল। কমলালেবুর খোঁজে সিটং গিয়ে হতাশও হতে হয়েছে। কমলার সিজন না জানলে যা হয়! মার্চ, এপ্রিলে গেলে কি আর কমলালেবুর…