কে জানে সেই হাজিরা খাতাটা এখন আছে কিনা। খুব কেঁদেছিলাম প্রাইমারি স্কুল ছাড়ার সময়। ফোর থেকে যে ফাইভে উঠতে হবে। শৈশবের সোনামাখানো দিন যা আজও অমলিন। এ স্মৃতি আমার একার নয়, এ স্মৃতি তোমার–‌আমার সবার। যা গেছে চলে তা কি…

মালগুডি ডেজ নামে হিন্দি সিরিয়াল হত রাতে, তার একটা গল্প ছিল ‘‌স্বামী’‌। তাতে মাঝে মাঝে ‘‌স্বামী------’‌ বলে একটা ডাক ছিল, রেশ টেনে। সিরিয়াল শেষ হলেই ‘‌সু’‌ এভাবে আমার নাম ধরে পাড়া কাঁপিয়ে ডাকত, এটাই ছিল ওর ভালোবাসা।

ধুলো উড়িয়ে বাস ছুটবে লালমাটির রাস্তা ধরে। ভোর ভোর গিয়ে সে পৌঁছবে কুয়াশামাখা ফুলকপি খেতের সামনে। কিন্তু জমিতে পা দিতে গেলেই কে যেন পিছু ডাকবে, “কই যাও বাপ?”

মুখোমুখি দুই কিংবদন্তি। কিশোর কুমারের সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন লতা মঙ্গেশকার! না, কাল্পনিক ঘটনা নয়। সত্যিই এমনটা হয়েছিল। কিশোর কুমারের জন্মদিনে সেই সাক্ষাৎকারের নির্বাচিত অংশ উঠে এল বেঙ্গল টাইমসে।

সজল মুখার্জি আমাদের বেড়ে ওঠা আটের দশকে। তখন টিভিতে জুলাই মাস মানেই উত্তম কুমার। সপ্তাহে একদিন বাংলা ছবি। নিজেদের বাড়িতে টিভিও ছিলাম না। পাড়ায় এর-ওর বাড়িতে ভিড় করতাম। তখন কোনও বাছবিচারও ছিল না। যা পেতাম, তাই দেখতাম। সেই তখনই প্রথম…

গাভাসকার হলেন সেই তেনজিংয়ের মতোই, এভারেস্ট বললেই যাঁর কথা মনে পড়ে যায়। গাভাসকারের জন্মদিনে কৈশোরের সেই সোনালি মুহূর্তগুলো তুলে আনলেন দিব্যেন্দু দে।।

এভাবেই কত কালজয়ী গান তৈরি হয়েছে। কত ইতিহাস লুকিয়ে আছে সেইসব গানের পেছনে!‌ এত বছর পরেও পুজো প্যান্ডেল থেকে বিয়েবাড়ি, রিয়েলিটি শো থেকে সিরিয়াল, মাঝে মাঝেই বেজে ওঠে সেইসব গান। ভাবতে গর্ব হয়, এইসব কালজয়ী গান আমার বাবা লিখেছেন!‌ স্মৃতিচারণে…

সে সময় ভিডিও গেমও ছিল না। ফেসবুকও ছিল না। ছেলেবেলার সেরা বিনোদন ছিল ওই সাইকেল। সেই সাইকেলকে ঘিরেই কত অ্যাডভেঞ্চার। কত লুকিয়ে থাকা স্মৃতি। বিশ্ব সাইকেল দিবসে নস্টালজিক লেখা সজল পাত্রর।

বেঙ্গল টাইমসের জনপ্রিয় বিভাগ— আশির দশক। আজকের লেখায় আশির দশকে বাংলা রাজনীতির এক বর্ণময় চরিত্র। এই প্রজন্ম যাঁর কথা সেভাবে জানতেও পারল না। লিখেছেন রাজীব সেনগুপ্ত।।