সৃজন শীল শিক্ষিত বাঙালির জীবনে পুজোর এক অনিবার্য অনুষঙ্গ ছিল পুজো সংখ্যা। যে কোনও বাড়িতেই যান, একটা বা দুটো পুজো সংখ্যা চোখে পড়ত। এবং সেই বইগুলি নিছক লোককে দেখানোর জন্য নয়, বাড়ির অনেকেই যে যার পছন্দমতো বিষয় পড়তেন। কেউ পড়তেন…

শারদ উৎসবের পর এবার দীপাবলি। আবার স্বমহিমায় হাজির বেঙ্গল টাইমস। ৬০ পাতার ই ম্যাগাজিন। রাজনীতি, সাহিত্য, খেলা, ফিচার, বিনোদন, ভ্রমণ–‌সহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় বিভাগ। পিডিএফ আপলোড করা আছে। দেওয়া আছে ওয়েবলিঙ্কও।

বিজয়ার বিষাদ শেষে একটু একটু করে শরৎ চলে যায়। কাশফুল পরের বছর ‘আবার আসব’ প্রতিশ্রুতি দিয়ে কোথায় যেন নিমেষে হারিয়ে যায়। শিউলি ফুল টিকে থাকলেও কেমন যেন নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এই কার্তিক মাসের শিউলি মাটিতে ঝরে পড়া পছন্দ করে না।…

এমন অনেক অজানা ঘটনা। যা খেলার মাঠের আড়ালে ঘটে যাওয়া অনেক ঘটনাকে চিনিয়ে দিয়ে যায়। সাক্ষীর পথ চলার পাশাপাশি সেই সময় ও সতীর্থদেরও চেনা যায়। এই দেশে কুস্তির বিবর্তনের ইতিহাসটাও কোথাও একটা ধরা পড়ে। তাই কে লিখে দিলেন, বা কে…

বেঙ্গল টাইমস প্রকাশনের নতুন ই–‌বুক। নন্দ ঘোষের কড়চা প্রকাশিত হয়েছে। এবার নন্দ ঘোষকে নিয়ে আরও একটি খণ্ড। আবার ১৫টি লেখাকে নিয়ে। এবার নাম— নন্দ ঘোষ হইতে সাবধান।

প্রথম কিস্তিতে আপাতত একডজন লেখা হাজির করা হল। প্রায় সব লেখাই ২০১৫–‌১৬ এই সময়ের। নন্দ ঘোষ নিয়ে এমন সংকলন কতগুলো বেরোবে, এখনই বলা মুশকিল। ঝাড়াই বাছাই করেও গোটা দশেক তো হতেই পারে। আপাতত শুরু তো হোক। ই–‌বুকের কলেবর বেশি হলে…

হয়তো অনেকে বলবেন, যদি লোকে নাই কিনবে, তাহলে ছাপা হচ্ছে কেন?‌ নিশ্চয় বিক্রি হচ্ছে। হ্যাঁ, হচ্ছে। কিন্তু আপনার পরিচিত কজনের বাড়িতে আগে পুজো সংখ্যা নেওয়া হত আর এখন কজনের বাড়িতে নেওয়া হয়, একটু খোঁজ নিন। তাহলেই ছবিটা পরিষ্কার হয়ে যাবে।…

দেখতে দেখতে দশ বছর হয়ে গেল। এই নিয়ে টানা দশ বছর পুজোয় আত্মপ্রকাশ করল বেঙ্গল টাইমস। চাইলে হয়তো আগেই বের করা যেত। কিন্তু এই বিলম্ব কিছুটা ইচ্ছাকৃত। পুজোর গন্ধ গায়ে মেখেই ডালা মেলে দিল বেঙ্গল টাইমস।

গত পাঁচ বছরে ই–‌ম্যাগাজিন ও ই–‌বুক মিলিয়ে সংখ্যাটা নিশ্চিতভাবেই একশো ছাপিয়ে গেছে। সবগুলো যে দারুণ সাড়া ফেলেছে, এমন নয়। তবে, এইসব লেখাই যখন সোশ্যাল সাইটে হুবহু ঘুরে বেড়াতে দেখি, তখন মনে হয়, লেখাগুলো হারিয়ে যায়নি।

মংপুতে তিনবার গিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। থাকতেন মৈত্রেয়ী দেবীর বাড়িতে। বাড়িতে না বলে কোয়ার্টারে বলাই ভাল। মৈত্রেয়ী দেবীর স্বামী চাকরি করতেন কুইনাইন ফ্যাক্টরিতে। তাঁর বাংলোতেই অতিথি হয়ে উঠতেন বিশ্বকবি। তখন জীবনের প্রান্তবেলা। ঘুরে বেড়ানোর তেমন সামর্থ্য নেই। পাহাড়ি সেই জনপদে বাঙালি…