স্বাধীনতা দিবস মানে কী? খুব ছোটবেলায় মনে হত, নিছক একটি ছুটির দিন। সেইদিন পড়াশোনা নেই। বাড়ির বকাঝকা নেই। যা খুশি করা যায়। এখনও কি সেই ধারণা খুব বেশি বদলেছে? শনি, রবি ছুটির দিনের পর যদি সোমবার পড়ে, তাহলে তো কথাই নেই। দিঘা বা দার্জিলিংয়ের সেই উপচে পড়া ভিড়। এবার স্বাধীনতা দিবস মঙ্গলবার। মাঝে সোমবারটা সিএল নিলেই লম্বা ছুটির আবহ তৈরি। শুধু কাতারে কাতারে দিঘায় জমায়েতের অপেক্ষা।
স্বাধীনতা মানে একঝাঁক গুরুগম্ভীর বিতর্কও হাজির হয়ে যায়। অহিংস পথে নাকি জঙ্গি আন্দোলনে, কোন পথে এসেছে এই স্বাধীনতা? কার কতটা অবদান? একজনকে মহান দেখাতে গিয়ে আরেকজনকে অহেতুক ছোট দেখানোর ট্র্যাডিশনটাও বেশ পুরনো। ইয়ে আজাদি ঝুটা হ্যায়–এই জাতীয় কথা এখন আর শোনা যায় না ঠিকই, তবে আক্ষেপ করে কেউ কেউ বলেন, এই স্বাধীনতাই কি চেয়েছিলাম? আবার কেউ কেউ ত্রুটিবিচ্যুতি শুধরে আরও সুন্দরভাবে এগিয়ে যাওয়ার পক্ষে।
বেঙ্গল টাইমসের এই সংখ্যায় গুরুগম্ভীর পর্যালোচনা নয়। বরং, দু–একটা অন্যরকম বিষয়ে আলো ফেলার চেষ্টা। স্বাধীনতার সেই পুণ্যলগ্নে কোথায় ছিলেন গান্ধীজি? ১৫ আগস্ট দিনটিতে স্বাধীনতার আড়ালে আরও কোন কোন ঘটনা চাপা পড়ে থাকে? বাংলাদেশের কাছে দিনটা কেনই বা কান্নার স্মৃতি বয়ে আনে? স্বাধীনতা দিবসের অনিবার্য গান কীভাবে তৈরি হয়েছিল? এমনই টুকরো টুকরো ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কিছু বিয়য়। সঙ্গে অন্যান্য নিয়মিত বিভাগ।
*****
ই ম্যাগাজিনটি পিডিএফ ফাইলে আপলোড করা আছে। চাইলে ডাউনলোড করে অনায়াসেই পড়া যায়।
নীচে ওয়েবলিঙ্কও দেওয়া হল। সেই লিঙ্কে ক্লিক করলেও ম্যাগাজিনটি খুলে যাবে। সেখান থেকেও পড়ে ফেলতে পারেন।