এতদিনে টনক নড়ল মেট্রো রেলের

‌বেঙ্গল টাইমস প্রতিবেদন:‌ বহু দিনের সমস্যা। এতদিনে কিছুটা হলেও স্বস্তি। মেট্রো স্টেশনে দীর্ঘদিন ধরেই শৌচাগার নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছিলেন যাত্রীরা। কিন্তু বিষয়টিতে সেভাবে কর্ণপাত করেননি মেট্রো কর্তৃপক্ষ। অবশেষে, সিদ্ধান্ত, কর্মীদের শৌচাগার ব্যবহার করতে পারবেন যাত্রীরা।

metro station
নোয়াপাড়া থেকে কবি সুভাষ। অন্তত ৪৫ মিনিটের পথ। সেখানে মূত্রত্যাগের কোনও ব্যবস্থা থাকবে না?‌ তাছাড়া, প্ল্যাটফর্মের বাইরে কোথায় সুলভ শৌচালয় আছে, তা যাত্রীদের না জানারই কথা। থাকলেও কোন গেটে আছে, তা নিয়েও বিভ্রান্তি। এত বড় মেট্রো স্টেশন, সেখানে সামান্য পাঁচ ফুট বাই পাঁচ ফুট জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না?‌ মাত্র চারটি স্টেশনে শৌচাগারের ব্যবস্থা ছিল। বাকিগুলিতে ছিল না কেন?‌ তখন যদিও ছিল না, এখন করতে বাধা কোথায়?‌ স্টেশন স্টাফদের ব্যবহারের জন্য যে টয়লেট আছে, সেটি ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। এতেও সমস্যা তৈরি হবে। যাত্রীদের জন্য আলাদা একটি টয়লেট করতে কী এমন খরচ হত?‌ আসলে, সদিচ্ছার অভাব। যাত্রীদের সমস্যাকে সঠিক জায়গায় তুলে ধরার উদ্যোগের অভাব।

Share

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.