স্বাধীনতা দিবস। একেক বয়সে একেক চেহারায় হাজির হয়। ছোটবেলায় ফুল নিয়ে স্কুলে যাওয়া। চকোলেট নিয়ে বাড়ি ফেরা। একটু বড় হয়ে, লুচি–‌আলুর দম। না বুঝে পালন করা সেই স্বাধীনতা দিবসের নস্টালজিয়া নিয়ে লিখলেন অন্তরা চৌধুরী।

এই তাকদাতেই সতেরোখানা বাংলো বানিয়েছিলেন ব্রিটিশরা। এখানেই ছিল তাঁদের ক্যান্টনেন্ট। কালের নিয়মে কোনওটা ভগ্নপ্রায়। কোনওটা হয়েছে স্কুল। কোনওটা হয়েছে গেস্ট হাউস। মেঘমাখানো তাকদার সেই ইতিহাস উঠে এল স্বরূপ গোস্বামীর লেখায়।

তারপরেও ভোলেবাবা গেছি। কিন্তু আর কখনও গঞ্জিকা চক্করে পড়িনি। তবে এখনও কাউকে ভোলেবাবা যেতে দেখলে গন্ধেশ্বরীর পাড়ে ঘুমিয়ে পড়ার দৃশ্যটা মনে পড়ে যায়।

এরপর উনি একটা খবরের কাগজ বের করে সিটের ওপর পেতে খাবার খেতে বসলেন। থালা, বাটি, চামচ, জলের গ্লাস সাজালেন প্রথমে। তারপর একে একে বেরোলো ভাত, ডাল, আলুসেদ্ধ, করোলা ভাজা, পনিরের তরকারি, মাছের ঝোল, ডিম কষা, দেশি মুরগির ফ্যামিলি, পাঁঠার পাল,…

যাঁরা রেল প্রশাসন চালাচ্ছেন, তাঁদের কি বাংলা মানচিত্র সম্পর্কে ন্যূনতম ধারনাও নেই?‌ তাঁদের একবারও মনে হয় না, সকাল দিকে অন্তত একটা ট্রেন হাওড়া থেকে থাকা দরকার!‌ বাঁকুড়া–‌পুরুলিয়ায় তো তিনজনের মধ্যে দুজন সাংসদ বিজেপির। অধিকাংশ বিধায়ক বিজেপির। তাঁরাই বা কী করছেন?‌…

সরকারি উদ্যোগে কি জেলাপিছু একটা করে ছোট সিনেমা হল বানানো যায় না?‌ আপাতত না হয় জেলা সদর ধরে শুরু হোক। পরে না হয় সেটাকে মহকুমা স্তরে নিয়ে যাওয়া যাবে। আমার বিশ্বাস, ভাল মানের ছবি দেখতে জেলার দর্শকও নিশ্চয় হলে আসবেন।

সেবার চৌরঙ্গি ও শালতোড়া–‌দুটি আসনেই জিতেছিলেন বিধানবাবু। নিয়ম অনুযায়ী একটি আসন ছেড়ে দিতে হত। তিনি চৌরঙ্গি আসনটিই ধরে রেখেছিলেন। জয়ী হয়েছিলেন জানুয়ারিতে। জুলাই মাসের প্রথম দিনই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ফলে, আর শালতোড়ায় আসা হয়নি। শোনা যায়, শালতোড়াকে ঘিরেও তাঁর…

দূরে কোথাও নয়। ভিনরাজ্যেও নয়। এই বাংলাতেই। নিশ্চয় দার্জিলিং! না, ঠিক তাও নয়। তবে খুব কাছাকাছি। আর ভনিতা না করে নামটা বলেই দেওয়া যাক- তিনচুলে। নামটা চেনা চেনা লাগছে ? যাঁরা বেড়ানোর ব্যাপারে খুব খোঁজখবর রাখেন, তাঁরা হয়ত নাম শুনেছেন।…

ইচ্ছে হল, একঝলক গ্রাম দেখার। গ্রামে রাত কাটানোর। জঙ্গলের মাঝে গ্রামের আমেজ পেলে মন্দ কী? আবার শহুরে সাচ্ছন্দ্যও আছে। ঘুরে আসতেই পারেন জয়পুরের বনলতা রিসর্টে।