সম্পাদকীয়
ফিরে দেখা
বছরের শেষ মানেই সারা বছরের সালতামামি। ফেলে আসা বছরের নান ঘটনার দিকে ফিরে দেখা। এবারও তেমন কোনও সংখ্যা করাই যেত। কিন্তু খেলা, রাজনীতি, সাহিত্য, বিনোদন–সহ এতরকম বিষয়। একটা বছরে সব জগতেই কতকিছু ঘটে গেছে। কত দিকপাল মানুষকে হারিয়েছি। এত দ্রুত সবকিছু এক মলাটে আনা বেশ কঠিন। তাই সেই সংখ্যা কিছুটা পিছিয়ে দিতে হল। নতুন বছরের শুরুর সংখ্যায় না হয় ফিরে দেখার সেই প্রয়াস থাকবে।
এবারের ই–ম্যাগাজিন নির্দিষ্ট কোনও বিষয়কে ঘিরে নয়। বলা যেতে পারে, পাঁচমিশেলি। একদিকে হয়ে গেল কলকাতা পুরভোট। যথারীতি আবার কলকাতার পরিচালনার ভার তৃণমূলের হাতে। নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক ও অভিযোগ আছে। এসব না থাকলেও তাঁরাই জয়ী হতেন। তবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বামেরা। অন্যদিকে, বড়দিনের ঠিক আগেই মুক্তি পেল দুটি ছবি। একটি হিন্দিতে, ৮৩। উঠে এসেছে তিরাশির সেই বিশ্বজয়ের অজানা কথা। অন্যটি বাংলায়, টনিক। অসমবয়সী এক জুটি। বাংলা ছবিতে আগে সেভাবে দেখা যায়নি। এই দুটি ছবির আলোকপাতও জায়গা পেয়েছে।
স্পেশাল ফিচার বরাবরই বাড়তি গুরুত্ব পায়। শীত মানেই বেড়ানো। পিকনিক। আর চিরাচরিত নস্টালজিয়া তো আছেই। একটু অতীতমুখী হতে কার না ভাল লাগে! সামনের সংখ্যা যেমন ‘ফিরে দেখা’, তেমনি জানুয়ারির শেষদিকে আছে বইমেলা। এই বইমেলাকে ঘিরে একটি বিশেষ সংখ্যা করার পরিকল্পনা আছে। পাশাপাশি জানুয়ারির মাঝামাঝি বিশেষ পাহাড় সংখ্যার প্রস্তুতিও চলছে।
চোখ রাখুন বেঙ্গল টাইমসে। নতুন বছরের আগাম শুভেচ্ছা।