মিডিয়া সমাচার। এই কলামে মিডিয়ার নানা আলোচনা। পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করা। এবারের বিষয় সুমন চট্টোপাধ্যায়ের অমিত্রাক্ষর। জয়ললিতাকে ঘিরে প্রশস্তির ভিড়ে একটু হলেও অন্যরকম বিশ্লেষণ। তাই নিয়ে আলোকপাত করলেন ঈশ্বর গুপ্ত।

সেনা পাঠিয়ে মোদি নাকি রাজ্যদখল করতে চাইছেন। ভারতী ঘোষদের মতো পুলিশ পাঠিয়ে জেলা দখল কে করেন ?‌ রাজ্য ও কেন্দ্র দুই সরকারের ভূমিকার তুলনা করে লিখলেন রজত সেন।

এতদিন মুখে বলা হচ্ছিল ‘‌খুনের চেষ্টা’‌। এবার সেই পাইলটের নামে ‘‌খুনের চেষ্টা’‌র মামলাও রুজু হয়ে গেল!‌ পাইলট নিজে মরে মুখ্যমন্ত্রীকে খুন করতে চেয়েছিলেন?‌ গাঁজাখুরির একটা সীমা থাকে। যাঁরা ফলাও করে এই অভিযোগ ছাপছেন, গ্লোরিফাই করছেন, তাঁরাও বোধ হয় মেরুদণ্ড নবান্নে…

নন্দন থেকে রবীন্দ্র সদন। সব নাকি তিনি বানিয়েছেন। ফলাও করে সেই ফলক টাঙিয়েছেন। হাওড়া ব্রিজটাই বা বাকি থাকে কেন?‌ একটু রঙ করে বা টুনি বাল্ব লাগিয়ে, সেখানেও বড় করে ফলক টাঙিয়ে দিন। লিখেছেন দিব্যেন্দু দে।।

বাজারে আসছে ডাবল ফেলুদা। নন্দ ঘোষও নেমে পড়েছেন মাঠে। সন্দীপ রায়ের মুণ্ডপাত। তিনি আবার কার কোন পাকা ধানে মই দিলেন?‌ ‌ পড়ুন।

বনধ যে মানুষ চাইছে না, দেরিতে হলেও এই সহজ সত্যিটা বাম নেতৃত্ব বুঝলেন। কিন্তু সবাই বুঝলেন তো ?‌ নাকি আবার নতুন কোনও সুযোগের অপেক্ষায় থাকলেন ?‌ লিখেছেন সরল বিশ্বাস।।

মোয়া মানেই উঠে আসে জয়নগরের নাম। দুটোই যেন সমার্থক। কিন্তু মোয়ার আসল রাজধানী মোটেই জয়নগর নয়। এই জয়নগর ব্র্যান্ডের আড়ালেই হারিয়ে গেছে বহরু। যাই যাই শীতের আমেজে সেই জয়নগর আর বহরু থেকে ঘুরে এলেন সংহিতা বারুই।